যেভাবে আমি স্যারের আদর খেলাম! -২য় পর্ব
Banglay Choti যেভাবে আমি স্যারের আদর খেলাম! -২য় পর্ব
স্যার যেভাবে আমায় আদর করল--Banglay Choti
কিন্তু ওই দিন তো আর সেটা পেলাম না, পড়া শেষে ব্যাগ গোছানোর সময় খেয়াল করলাম স্যারের কোমর থেকে একটু নিচে একটি লৌহদন্ডের মতো কি যেন দাড়িয়ে আছে। দেখেই আমারে ভিতরে কেমন যেন অনুভূতি হলো। মনে হলো ৪৪০ ভোল্টের একটা কারেন্টের শক্ খেলাম। কারন কোমরের নিচে যে পুরুষাঙ্গ থাকে তার একটা আইডিয়া ছিল ছোট বাচ্চাদের টা দেখে। কিন্তু বড়দের টা দেখলাম হঠাৎ করে। তবুও আবার স্যারের কি লজ্জা। একবার দেখেই মুখ ঘুরিয়ে নিলাম।
কিন্তু মন মানতে চাইল না। বার বার দেখতে ইচ্ছা করছিল তাই ভেবে আবার উকি দিলাম। উকি দিয়ে দেখি স্যার তার শক্ত দন্ডটা চুলাকাচ্ছিল , তাই আরো স্পষ্ট দেখতে পেলাম। অনেকটাই বড়। মন চাইছিল ধরে চটকে দেই। কিন্তু সাহস হলো না, যদি স্যার কিছু মনে করে। এই কথাটা বান্ধবিদের কউকে বল্লাম না, কারন এই চরম সুখে যদি তারা ভাগ বসাতে চায়। চিকনে মজা নেওয়ার জন্য গোপন করে রাখলাম। যাহোক ওইদিনের মতো পড়ে বাসায় চলে আসলাম কিন্তু মনের ভিতর এক অজানা বাসনা এখন কামনায় রুপ নিচ্ছে মনে হয়।
Banglay Choti স্যার ছাত্রীর আদর সোহাগ ২য় পর্ব
তার পর সে আমার গলায়, কাঁধে এবং আমার সদ্য ফুলে উঠা বোকে জামার উপর দিয়ে মুখ লাগালো। কিজে অনুভূতি আমি ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। কিছুক্ষন জামার উপর দিয়ে পমপম চোষার পর আমার জামার ভিতর দিয়ে স্যারের হাতটা ঢুকিয়ে দিতে চাইলো , সহজে ডুকল না কারন জামাটা ছিলি টাইট। অবস্য জামার ভিতরে ব্রা বা গেঞ্জি কিছুিই পরা ছিলনা। আমি স্যারকে আমার জামা খুলতে সহযোগিতা করলাম। জামা খুলতেই বেড়িয়ে এলা ছোট ছোট আপেল আকৃতির শক্ত টাইট দুইটা আপেল যা দেখে স্যার আরো পাগল গয়ে গেল। আমকে শক্ত করে ধরে আমার পমপম এমন ভাবে চুষতে ছিল , দেখতে মনে হচ্ছিল যেন কোন কিশরী আইসক্রিম চুষে চুষে খাচ্ছিল।
আমার ছোট ছোট আপেল স্যার তার মুখের ভিতর এমন ভাবে নিচ্ছে মনে হচ্ছে তার মুখের ভিতর আমার পমপম যাচ্ছে আর আসছে। আমার এটা দেখে খুব ভাল লাগছিল আবার ভয়ও লাগছিল কারন এটাই তো ১ম। তার পর স্যার আমার একটি আপেল চুষতে ছিল এবং আর এক হাত আমার পাজামার ভিতরে ঠুকিয়ে দিল, যেহেতু প্লাজু পড়া ছিল তাই পাজামার ডোর খোলা লাগল না সহযেই ডোকে গেল।
Banglay Choti স্যার ছাত্রীর আদর সোহাগ ২য় পর্ব
আমার সদ্য গোজা মোলায়েম ছোট চুলসহ মাঠে যেই হাত দিল। মনে হলো আমিস্বর্গ রাজ্যে চলে গেলাম, মনে মনে ভাবতে লাগলাম এর চেয়ে সুখ আর দুনিয়ার কোন কিছুতে নাই। যেই স্যার আর একটু নিচে গেল মানের আমার মাঠে ক্লিউটিরাসে হাত দিল, তখন মনে হলো আমার মোঠ কাম রসে কলকল করছিল।
স্যার তখন আমার বুক থেকে নিজে নাভিতে, চুমু দিল এবং দিতে লাগল। আমার তখন হিতাহিত জ্ঞান নাই। আমি কোন রাজ্যে আছি নিজেই জানিনা। স্যার ধিরে ধিরে তার জিহ্বা দিয়ে চাটতে চাটতে আরো নিচে নামতে লাগল এবং টান দিয়ে আমার প্লাজোটা খুলে ফেলল তখন আমার শরিরে একটি সুতাও নেই। যেই স্যার আমার চুল সহ খেলার মাঠে চুমো দিল তখন মনের অজান্তে মুখ থেকে উহ্ শব্দ বেরিয়ে এলা। তখন স্যার আবার তার ঠোট দিয়ে আমার ঠোট আটেকে দিল যাতে বাইরে আওয়াজ না যায়।
এবং তখন স্যার কি করল তার প্যান্টের চেইন খুলে তার লৌহ দন্ডের মতো খেলোয়ার আমার হাতে ধরিয়ে দিল যাতে আমার মনোযোগ এই দিকে চলে আসে। আমি আর শব্দ না কর। আর এই দন্ডটা হাতে নিয়ে খেলতে লাগলাম আর মনে মনে ভাবলাম। আমি পাইলাম আমি ইয়াকে পাইলাম!
স্যার আমাকে শুয়াইয়া দিয়া আমার আমার খেলার মাঠ তার চিহবা দিয়ে চাটতে লাগল। আর এটাযে এতো মজা , যে এই চোষা এবং চাটা খাইছে সেই একমাত্র বোঝতে পারবে। চাটতে চাটতে মাঝে মাঝে এমন চোষা দিতে লাগল মনে হলো যেন আমার খেলার মাঠ স্যারের মুখের ভিতরে নিয়ে নিক আর না বের করুক।
কি যে সিহরন বলে বোঝোতে পরব না। মনে হচ্ছিল যেন আমি অসীম সুখের সাগরে ভাসতে ছি। Banglay Choti স্যার ছাত্রীর আদর সোহাগ ২য় পর্ব
তারপর স্যার যা করল তার জন্য আমি একেবারে প্রস্তুত ছিলাম না। স্যারা তার খেলুয়ারটা আমার মুখের মধ্যে ঢুকিয়ে দিল। আমি অপ্রস্তুত হয়ে পরলাম কি করব বোঝতে পারলাম না। তবে একেবারে খারপ লাগতে ছিলনা । প্রথমে একটু ঘিন্না করতে ছিল পরে ভাবলাম ওনিওতো আমার খেলার মাঠ চুষে দিল আমি করলে দোষ কি। তাই আমিও চুুষতে লাগলাম। স্যার ও চুষছে আমি চুষছি। কিজে অনুভূতি আহ! জীবনে এই ১ম তাতেই এত সুখ ভাবতে পারিনি।
হঠাৎ স্যার চোষা বাদ দিল। উঠে হাটো গেরে বসল এবং আমার দু-পায়ের সামনে তার দন্ডটা ধরে রাখল মনে মনে ভাবলাম আমার আজকেই সতিচ্ছেদ হেচ্ছে বৈকি। যেই স্যার তার খেলোয়ারটা আমার মাঠে ঠেলা দিল তখন আমি ভয়ে চিৎকার করে উঠলাম। আমার চিৎকার শুনে আমার মা বলে উঠল এই কি হইছে রে চিৎকার করিস কেন। তার ডাকে আমার আমার ঘুমটা ভেঙ্গে গেল।
Banglay Choti স্যার ছাত্রীর আদর সোহাগ ২য় পর্ব
আর চোখ মুছতে মুছতে দুই রানের মাঝ বরাবার দেখি আমরে এত দিনের জমানো দরিয়ার পনির স্রোতে পাজামা ভিজে গেছে। ভাবলাম আর একটু পরে ডাক দিলে কি হতো। বাস্তবে না হোক স্বপ্নে ফ্যান্টাসিটা পূরণ তো হতো। ১ম পর্ব পড়তে ক্লিক করুন !
আসল ঘটনা যানতে কমেন্ট এ মতামত দিন!
No comments